মোঃ মাসুদ মোঃ কাঞ্চন লস্কর চাঁদপুর প্রতিনিধি/ ১৮/৯/২০২০ইং…..
পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ, এই স্লোগান কে সামনে রেখে, সাধারন মানুষের মনের ভীতর পুলিশের উপর ঘৃণা দূর করতে আজ তিনি দালাল মুক্ত পুলিশ ফাঁড়ি ঘোষনা করে,গোটা পুলিশ জাতিকে দালাল মুক্ত প্রত্যয়ের পথে এগিয়ে নিয়েছেন, এতে করে পুরান বাজার বাসীর মাঝে সস্তি ফিরে পেয়েছে, কেনো না বিগত বছর গুলিতে পুরান বাজার বাসী পুলিশের কাছে আইনের আশ্রয় নিয়ে দালাল খপ্পরে পরেছেন, যাহা জেলার মন্ত্রী এম পি, মেয়র, কাউন্সিলর সহ স্থানীয় নেত্রীবৃন্দদের নজরের নাগালে ছিলো, বা এখনো তাহা কালো কাপরে ডেকে রেখেছেন সেই সব দালাল চক্র, এমনটাই মতামত ব্যক্ত করেন সাধারণ মানুষ, আসলে আইনের শাসন তাহার আইনের গতিতে চলবে, আর সামাজিক কর্মকান্ড দেন দরবার গুলি জনপ্রতিনিধি করবে, আর যদি সেই সব দেন দরবার জনপ্রতিনিধি করতে ব্যর্থ হন, কিনবা সমাধান না করতে পারেন, তাহলে, আইনের কাছে সোপর্দ করবেন, তখন আইনের জটিলতার মধ্য দিয়ে সে সব সমস্যা গুলি সমাধান করবেন আইনের রক্ষক বা শাসক গনরা, যেখানে সাধারণ মানুষ আর্থিক ক্ষতিগ্রহস্থ না হয়ে, ন্যয্য ও সঠিক বিচার পাবে, আর যদি কোন আইনের শাসক বা রক্ষক দালাল মাধ্যমে শালীশি বৈঠকের সমাধান করে, তাহলে ভোক্ত ভূগি উভয় পক্ষ আর্থিক ক্ষতি গ্রহস্থ সহ ন্যয় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়, তাও আবার কিছু অসাধু স্বার্থ পেশী অর্থ লোভি মানুষের কারনে, এদিকে পুলিশের সাড়িতে, রাজ নৈতিক ব্যক্তি বর্গ, সাংবাদিক জন প্রতিনিধি এক সাথে কাজ করে আসছে, যার কারনে সাাধারণ মানুষ ন্যয় বিচারে প্রাপ্তি হয়, কিন্তু যখন রাজনৈতিক ঘেরা কলে পুলিশ, সাংবাদিক কিনবা সাধারণ মানুষ ঝটকা বাঁধে তখন সাধারণ মানুষই ন্যয় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়, শালিশী দরবার করতে হলে, একজন জন প্রতিনিধি হতে হয়,, আর জন প্রতিনিধির অনুপস্থিতিতে এক মাএ পুলিশ ই সঠিক সমাদান করতে পারে, এর বাহিরে কোন ব্যক্তি চাইলে তাহা সম্ভব নয়, কেনো না কোন আইনে নেই যে কেউ শালীশি দরবার করতে পারবে, আদালতে চলমান মামলা গুলিও একজন জনপ্রতিনিধি তাদের কার্যালয় কিনবা ইউপি অফিসে করার অধিকার রাখে, সেখানে ব্যক্তি নাম দ্বারিদের কোন অধিকার থাকে না, টাকার বিনিময়ে তাহা সমাধান করা। আবার যখন একজন জন প্রতিনিধি কিনবা আইনের রক্ষক ন্যয় বিচারের রায় প্রধান করে সততার সাথে ঠিক তখনি অপরাধি সহ, স্বার্থ পেশি অর্থ লুভি সেই দালাল চক্র, ন্যয় বিচারক দের হটাৎতে উঠে পড়ে লাগে, কখনো বলে এই মেম্বার ভালো না, টাকা দেই নি বলে আমাদের কথা রাখেনি, একই ভাবে ওই পুলিশের বিরুদ্বে বলে, আসলে ওই সব দালাল রা একজন সৎ জনপ্রতিনিধি আর সৎ পুলিশের কারনে অসৎ পথে টাকা কামাতে না পেরে এই সব ভুল মন্তব্য করে, একজন পুুলিশ কে যেমনি দালাল চক্র হটাৎতে পিছু লাগে, ঠিক তেমন একজন জন প্রতিনিধির পিছনে যে খারা মন্তব্য করে না তাহার ও সত্যতা কোথায়, যারা দালালী আর চামচামি করে তারা সব সময় অন্যের মাথায় লবণ রেখে বড়ই খায়, এটা বোঝা প্রয়োজন, সামনে জীবন দিবো, পিছনে রাস্তা কাটবে, যেনো ওই রাস্তায় হাঁটতে না পারে, এই সব মানুষদের প্রতি একজন মন্ত্রী এম পি মেয়র, কাউন্সিলর, চেয়ারম্যান মেম্বার সহ শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের লক্ষ করা উচিত, তা না হলে এমন একটা দিন আসবে পালিত মানুষ গুলি আখের গুছিয়ে আপনার সাথে টক্কর দিবে। এদিকে পুরান বাজার পুলিশ ফাঁড়িতে বিগত চলমান আট মাস ইনচার্জ হিসেবে মোঃ মাসুদ দায়িত্ব পালন করে, হত্যা মামলার ১৭ জন আসামিকে আটক করেছেন, এছারা প্রায় ২০ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছেন, তিনি দায়িত্ব নেবার সাথে সাথে দেশে করোনা ভাইরাসের আবিরভাব শুরু হয়, নিজের জীবনের কথা না ভেবে দিবা রাত্রি তিনি পুরান বাজার বাসীর জীবনের নিরাপত্তা দিয়েছেন, যাহা পুরান বাজার বাসী এখনো বলে, ওনি একজন ভদ্র পাঁচ ওয়াক্ত নামাজী ওনি কোন সাধারণ মানুষের ক্ষতি করেনা আর কোনো দালালদের কথা শুনে না। যার কারনে সকলের চাওয়া এমন সত নিষ্টাবান ভদ্র পুলিশের এই অফিসার যেনো পুরান বাজার পুলিশ ফাড়ির দায়িত্ব থাকেন, তাহলে পুরান বাজার অপরাধ মুক্ত সহ সাধারণ মানুষ পুলিশের কাছে ন্যয্য বিচার পাবে, তাছাড়া আজ পুরানবাজার পুলিশ ফাঁড়িটি দালাল মুক্ত, আগে শালিশী বৈঠক হলে বৈরাগতদের আনা গোনা ছিলো কিন্তু এখন আর নেই, ইনচার্জ মাসুদ আশার পরে দালাল মুক্ত ফাড়ি সহ নিরঅপরাদ মানুষ গুলি শান্তি মতো বসবাস করতে পারছে, একই সাথে চুরি ছিনতাই কমেছে, আর তাই, উপর মহলের কাছে, পুরানবাজার ব্যবসায়ী ও সাধারন জনগনের ধাবী এমন সৎ নিষ্ঠাবান ইনচার্জ মোঃ মাসুদ কে যেনো পুরান বাজার পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জের দায়িত্বে রেখে, পুরানবাজার বাসীকে সঠিক সেবা প্রধান করেন।