তাপস কর,ময়মনসিংহ প্রতিনিধি।
ময়মনসিংহের ত্রিশালে শিশু ধর্ষণের আসামিকে ময়মনসিংহ র্যাব নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করেছে। বাড়ি ফেরার পথে দশ বছর বয়সী শিশুকে রনি নামে এক বখাটে যুবক জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। গত ২৬ এপ্রিল ত্রিশাল উপজেলার সদর ইউনিয়নের সতেরপাড়া গ্রামে ঘটে যাওয়া ঘটনাটির পর শিশুটিকে ভর্তি করা হয় ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ওই রাতেই শিশুটির বাবা বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। গতকাল বুধবার ভোরে চাঞ্চল্যকর ওই ধর্ষণ মামলার আসামি রনিকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহের র্যাব-১৪।
এব্যপারে জানা যায়, রবিবার দিনভর বোরো ধানকাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছিলেন ত্রিশাল সদর ইউনিয়নের সতেরপাড়া গ্রামের আদম আলী ও তার ভাইয়েরা। বাড়ির অদূরে একটি কান্দায় চলছিল ধান মাড়াইয়ের কাজ। বাবা আদম আলীর সঙ্গে সেখানে গিয়ে ধান মাড়াই দেখছিল দশ বছর বয়সী শিশুটি। ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে সবাই তাড়াহুড়ো করে ছুটছিল বাড়ির দিকে।
বাবা আদম আলী মেয়েকে গরুর দড়ির খুঁটি উঠিয়ে দিয়ে, গরুর পেছন পেছন বাড়ি চলে আসতে বলে। শিশুটি ফেরার পথে পাশের বাড়ির আবু তাহেরের বখাটে ছেলে রনি মিয়া তার মুখ চেপে ধরে। এরপর ঝোপের আড়ালে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এরপর স্বজনরা দ্রুত শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। ঘটনার পর রাতেই বাবা আদম আলী বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ত্রিশাল থানায় মামলা দায়েরের পর থেকে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার আসামিকে আটক করতে ব্যাপক তৎপরতা চালায় ত্রিশাল সার্কেলের এএসপি স্বাগতা ভট্টাচার্য। এই অংশ হিসেবে ত্রিশাল থানা পুলিশ ও র্যাব ১৪ একটি বিশেষ টিম আসামি গ্রেপ্তারে ব্যাপক অভিযান চালায়।
বুধবার ময়মনসিংহের র্যাব-১৪ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল মেজর আখের মুহাম্মদ জয়ের নেতৃত্বে নরসিংদীর মনোহরদী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি রনি মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
মেজর আখের মুহাম্মদ জয় জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি রনি শিশুটিকে একা পেয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের কথা স্বীকার করে। তাকে ত্রিশাল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ত্রিশাল থানার ওসি মাইন উদ্দিন জানান, পুলিশ ও র্যাবের ব্যাপক তৎপরতা অব্যাহত ছিল। অবশেষে অভিযুক্ত রনিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪।
ময়মনসিংহের ত্রিশালে শিশু ধর্ষণের আসামিকে ময়মনসিংহ র্যাব নরসিংদী থেকে গ্রেফতার করেছে। বাড়ি ফেরার পথে দশ বছর বয়সী শিশুকে রনি নামে এক বখাটে যুবক জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। গত ২৬ এপ্রিল ত্রিশাল উপজেলার সদর ইউনিয়নের সতেরপাড়া গ্রামে ঘটে যাওয়া ঘটনাটির পর শিশুটিকে ভর্তি করা হয় ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ওই রাতেই শিশুটির বাবা বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। গতকাল বুধবার ভোরে চাঞ্চল্যকর ওই ধর্ষণ মামলার আসামি রনিকে গ্রেপ্তার করেছে ময়মনসিংহের র্যাব-১৪।
এব্যপারে জানা যায়, রবিবার দিনভর বোরো ধানকাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছিলেন ত্রিশাল সদর ইউনিয়নের সতেরপাড়া গ্রামের আদম আলী ও তার ভাইয়েরা। বাড়ির অদূরে একটি কান্দায় চলছিল ধান মাড়াইয়ের কাজ। বাবা আদম আলীর সঙ্গে সেখানে গিয়ে ধান মাড়াই দেখছিল দশ বছর বয়সী শিশুটি। ইফতারের পূর্ব মুহূর্তে সবাই তাড়াহুড়ো করে ছুটছিল বাড়ির দিকে।
বাবা আদম আলী মেয়েকে গরুর দড়ির খুঁটি উঠিয়ে দিয়ে, গরুর পেছন পেছন বাড়ি চলে আসতে বলে। শিশুটি ফেরার পথে পাশের বাড়ির আবু তাহেরের বখাটে ছেলে রনি মিয়া তার মুখ চেপে ধরে। এরপর ঝোপের আড়ালে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এরপর স্বজনরা দ্রুত শিশুটিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। ঘটনার পর রাতেই বাবা আদম আলী বাদী হয়ে ত্রিশাল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। ত্রিশাল থানায় মামলা দায়েরের পর থেকে চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার আসামিকে আটক করতে ব্যাপক তৎপরতা চালায় ত্রিশাল সার্কেলের এএসপি স্বাগতা ভট্টাচার্য। এই অংশ হিসেবে ত্রিশাল থানা পুলিশ ও র্যাব ১৪ একটি বিশেষ টিম আসামি গ্রেপ্তারে ব্যাপক অভিযান চালায়।
বুধবার ময়মনসিংহের র্যাব-১৪ এর একটি বিশেষ আভিযানিক দল মেজর আখের মুহাম্মদ জয়ের নেতৃত্বে নরসিংদীর মনোহরদী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি রনি মিয়াকে গ্রেপ্তার করে।
মেজর আখের মুহাম্মদ জয় জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামি রনি শিশুটিকে একা পেয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের কথা স্বীকার করে। তাকে ত্রিশাল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ত্রিশাল থানার ওসি মাইন উদ্দিন জানান, পুলিশ ও র্যাবের ব্যাপক তৎপরতা অব্যাহত ছিল। অবশেষে অভিযুক্ত রনিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪।