অটলবিহারী বাজপেয়ীর সরকারে তিনি অর্থমন্ত্রী, বিদেশ ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মৃত্যুতে আমি শোকাহত।
গত জুন থেকে ‘মাল্টিওরগান ডিসফাংশান সিনড্রোম’ এবং মস্তিস্কে গুরুতর ইনজুরির চিকিৎসা নিচ্ছিলেন যশবন্ত সিং। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
১৯৩৮ সালের ৩ জানুয়ারি রাজস্থানের বারমের জেলার জসোল গ্রামে যশবন্তের জন্ম। মেয়ো কলেজ এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমি থেকে পড়াশোনা করে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন ষাটের দশকে।
পরে রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অফিসার পদ ত্যাগ করেন। বিজেপির প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তিনি অন্যতম। রাজ্যসভায় প্রথম পা রাখেন আশির দশকে।
তার মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইটবার্তায় লিখেছেন, ‘প্রথমে একজন সেনা এবং তারপর অভিজ্ঞ রাজনীতিক হিসেবে দেশসেবা করেছেন তিনি।’
দলের সাংগঠনিক দিকেও প্রয়াত এই রাজনীতিকের অবদান স্মরণ করে মোদি সমবেদনা জানিয়েছেন তার পরিবারের প্রতি।
হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে রোববার সকাল ৭টার দিকে দিল্লির আর্মি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা।