টেকনাফ প্রতিনিধি:
বিস্তারিত: কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের গুলিতে সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা হত্যার পর বেরিয়ে আসবে নির্মম গণহত্যার দৃশ্য! সম্প্রতি টেকনাফে বন্দুক যুদ্ধে রোহিঙ্গা ডাকাত হাকিম বাহিনীর ৩ সদস্য নিহত হওয়ার ঘটনায় পুরো দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়, কিন্তু ওই হত্যাকাণ্ডে রোহিঙ্গা ডাকাত বলে চালিয়ে দেওয়ার হিড়িক জমিয়েছে টেকনাফের কথিত ওসি প্রদীপ। আসলে কি তারা রোহিঙ্গা ছিল? জানাগেছে, ওই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে ইয়াবা কারবারি গিয়াস বাহিনীর রোষানলে ওসি প্রদীপ ও এসআই মশিউর রহমানের হাতে নির্মম হত্যাকাণ্ডে শিকার হয় টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের রংগিখালী জুম্মা পাড়া এলাকার বাসিন্দা হাফেজ আবদুল মজিদের পুত্র বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য মোঃ নুরুল আলম, আইডি নং ছিল (৬১০০৫৭৫২৮)। অথচ নুরুল আলমকে রোহিঙ্গা ডাকাত বলে চালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাই নয় অপর দুই জনও টেকনাফের স্থানীয় বাসিন্দা বলে জানাগেছে। এখন প্রশ্ন হলো সেদিন ওসি প্রদীপ ও এসআই মশিউর তাদের কেন রোহিঙ্গা ডাকাত বলে চালিয়ে দিয়েছিল?? এটা এখন স্পষ্ট পরিকল্পিত হত্যা হিসাবে জনকাতারে প্রমাণীত নয় কি?
শুধে সিনহা ও নুরুল আলম নয় ওসি প্রদীপ বাহিনীর হাতে নির্মম ভাবে গণহত্যার শিকার হয়েছে টেকনাফ উখিয়ার একাধিক মানুষ।
অনুসন্ধানে উঠে আসছে রহস্যজনক ঘটনা, আসছে বিস্তারিত।