ঈশ্বরগজ্ঞে, পল্লী বিদুৎতের গাফিলতিতে ঝুলছে অবৈধ সংযোগবিহীন ট্রান্সফরমানটি বৈদুতিক খুটিতে দৃশ্যমান।

0
205

ময়মনসিংহ পল্লী বিদুৎ সমিতি ০৩(শম্ভগজ্ঞ)এর আওতায় ঈশ্বরগজ্ঞ উপজেলার রাজিবপুর ইউনিয়নের রাজারামপুর গ্রামে দীর্ঘদিন যাবৎ সংযোগবিহীন অবৈধ ক্ষুদ্রসেচ লাইনের ট্রান্সফরমান বৈদুতিক খুটিতে ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। কোন ব‍্যবস্থা গ্রহণ করছে না কতৃপক্ষ।এমনটি বলেন মোঃ নুরে আলম সিদ্দিকী বাবলু (৩৫) পিতা ঃমৃত নুরুল আমিন গ্রামঃরাজারামপুর ইউনিয়ন ঃরাজিবপুর, ঈশ্বরগজ্ঞ,ময়মনসিংহ। আরো বলেন আমি গত ২৩/০১/২০ তারিখে উপজেলা সেচ কমিটি থেকে সেচ লাইসেন্স অনুমোদন পাই। অনুমোদন পাওয়ার পর সেচ সংযোগের আবেদন করি। আমার সেচ আওতায় মধ্যে আবু তালেব (৪২)গ্রাম নওপাড়া ঈশ্বরগজ্ঞ,ময়নসিংহ, সে অনিয়ম ভাবে বৈদুৎতিক খুটিতে আমার ট্রান্সফরমান এর সাথে আরও একটি ট্রান্সফরমান তুলে। পরে আমি ১০/৩/২০ তারিখে ঈশ্বরগজ্ঞ জোনাল অফিস (পল্লী বিদুৎ) ও ময়মনসিংহ পল্লী বিদুৎ সমিতি ০৩ (শম্ভুগজ্ঞ) কে বিষয়টি অবগত করি। তাদের কোন ব‍্যবস্থা গ্রহণ না করাই পরবর্তীতে চেয়ারম্যান বাংলাদেশ পল্লী বিদু‍‍ৎতায়ন বোর্ড, খিলক্ষেত ঢাকা বরাবর একটি আবেদন প্রেরণ করি ঐ আবেদন প্রেক্ষাপটে মাঠ পর্যায়ে তদন্তে আসেন, পবিস (৩) এজিএম মোঃ আখরুজাম্মান। তদন্তে বিষয়টি সত্যতা প্রমাণ পাওয়াই মোখিক ভাবে অবৈধ সংযোগ বলে ঘোষণা দেন। তারপর ঈশ্বরগজ্ঞ জোনাল অফিসের ইন্সপেক্টর ও তার সহযোগীরা অফিযোগকারী বাবলু মিয়াকে অফিযোগ তুলে নেওয়ার জন‍্য বিভিন্ন প্রকার হুমকি দেয়। হুমকি দেওয়ার পর আমি জেনারেল ম‍্যানেজার পল্লী বিদুৎ সমিতি ০৩(শম্ভুগজ্ঞ) অবগত করি। অবগত করলে তিনি ঐ সংযোগের সংযোগ বিছিন্ন করেন ও মিটার খুলে নিয়ে যায় পল্লী বিদুৎ কতৃপক্ষ। কিন্তু আজও পর্যন্ত বৈদুৎতিক খুটিতে ঝুলে আছে বিদুৎবিছিন্ন অবৈধ সংযোগের সেই ট্রান্সফরানটি। পল্লী বিদুৎ কর্তৃপক্ষের বিষয়টি নজরে আসা দরকার।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here